গোধুলিতে আকাশের অপরুপ দৃশ্য
বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সাথে গোধুলির সময়ে আকাশে মেঘের খুব সুন্দর দৃশ্যের কথা বলবো। যা আমি আমার মোবাইল ফোনের ক্যামরায় বন্দী করলাম। ওই দৃশ্য গুলো এতটাই সুন্দর ছিলো যেনো কোনো শিল্পীর হাতের নিপুন কারুকাজ।
এই মনোমুগ্ধকর দৃশ্য মাঝে মধ্যে দেখা যায়। সূর্য যখন পশ্চিম আকাশে হেলে পড়ে তখন মনোরম দৃশ্য দেখা যায়। আমি যখন বাড়ির পথে যাচ্ছিলাম তখন এ দৃশ্য দেখতে পাই। গোধুলির সময়টা খুব অল্প সময় হয়ে থাকে। সূর্যের আলো যখন মেঘের উপর পড়ে তখন মেঘ গুলোকে দেখতে সোনালী তুলোর মতো দেখা যায়।
শৈশবে এ সময়টায় বন্ধুরা সবাই মিলে খেলাধুলা শেষ করে বাড়ির পথে আসতাম। তখনও এ রকম দৃশ্য দেখা যেতো। এখন এই গোধুলির সময়টায় অতীতের সৃতিগুলো খুব মনে পড়ে। আবার যদি সেই শৈশবটা ফিরে পেতাম। এ গোধুলি আহা কি সুন্দর দৃশ্য সৃষ্টিকর্তা যেনো সব রং এই আকাশে ঢেলে দিয়েছেন। সৃষ্টি কর্তার সৃষ্টির কোনো তুলনা হয় না। আল্লাহ তায়ালার প্রকৃতি কত সুন্দর।
এ রকম সুন্দর দৃশ্য দেখে আমি এক মূহুর্তের জন্য দেরি না করে আমার মোবাইল ফোনে কিছু ছবি তুলনাম কি সুন্দর সোনালী মেঘ। যেনো তুলোর মত উড়ে যাচ্ছে আপন ঠিকানায়। সাধারণত বর্ষার মৌসুমে এ রকম মনোরম দৃশ্য চোখে পড়ে। বৃষ্টির শেষে আকাশ যখন একেবারে মেঘ মুক্ত হয়ে যায় তখন সূর্য অস্ত যাওয়ার সময় এ সুন্দর মূহুর্ত দেখা যায়। যদি আমি কবি হতাম তা হলে এই গোধুলির সোনালী সুন্দর দৃশ্য নিয়ে কয়েক লাইন কবিতা লিখতাম।
কত কবি তাদের কবিতার মাধ্যমে গোধুলির সময়ের বনর্না করেছেন। কত লেখক তাদের উপন্যাসে এই গোধুলির সময়ের কথা বলেছেন। এই গোধুলিকে নিয়ে কত গান লেখা হয়েছে। এত সুন্দর দৃশ্য যে কারোই মন ভুলিয়ে দিবে। এ রকম মনোমুগ্ধকর একটা দৃশ্য আর সাথে প্রিয়জন আর কি লাগে। আমি সত্যি এ গোধুলির সময়টার প্রেমে পড়ে গেলাম।মন চায় এ রকম দৃশ্য বারবার দেখি।
আজকের দৃশ্য সত্যি অনেক সুন্দর ছিলো। এই গোধুলির সময়টা কিন্তু অনেক রোমাঞ্চকর হয়।এ রকম দৃশ্য দেখে খুব খারাপ লাগে এ জন্য একদিন এ সুন্দর পৃথিবীর ছেড়ে আমাদের সবাইকে চলে যেতে হবে। আজ এ পর্যন্ত প্রিয় বন্ধুরা সবাই ভালো থাকবেন। আমার পড়াটা এতক্ষণ পড়ার জন্য সবাইে ধন্যবাদ