ছবি যখন কথা বলে!
স্কুলের ক্যাম্পাসটাতে গিয়েছিলাম বহুদিন পর। বন্ধুদের সাথে কিছুক্ষন আড্ডা দেওয়ার পর বল ব্যাট হাতে ক্রিকেট খেলতে নেমে পরা। একটা সময় ছিল যখন সুযোগ পেলেই দৌড়ে মাঠে যেতাম খেলাধুলা করতে। এখন যা শুধুই স্মৃতি। পুরনো স্মৃতিগুলো রঙিন করতে নতুন মাঠে পুরাতন মানুষদের বিচরন!
মোহনপুরে বসে মেষনা নদীর কোলে ঢলে পরা সূর্যের সৌন্দর্য উপভোগ করার মুহূর্ত । বয়ে চলা নদী আর নৌকার মাঝে রক্তিম সূর্যটাকে আপরূপ লাগছিলো।
এটা চাদপুরে অবস্থিন তিন নদীর মোহনা। এখানে মিলিত হয়েছে তিনটি নদী। তিন নদীর মিলনস্থলের তীর ঘেসে পড়ে উঠেছে পর্যটন স্থল। তিন নদীর মোহনার সৌন্দর্য দেখতে হাজারো ভ্রমণ পিপাসুরা পাড়ি জমায় এখানে। আমরাও তাদেরই একজন!
মতলব উত্তরের বেরিবাধ ধরে এগিয়ে চলা। শেষ বিকেলে বাধ থেকে নদী আর সূর্যটাকে বেশ দেখাচ্ছিলো। সাথে থান্ডা শীতল হাওয়া গা ছুয়ে ছুয়ে যাচ্ছিলো। এই বেরিবাধ পুরো মতলবকে বর্ষাকালে পানিতে তলিয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে।
ঈদ শেষে কর্মস্থলে ফিরে আসার মুহূর্ত। চাকরীতে যোগদানের পর এটাই প্রথম ঈদ ছিলো আমার। অল্প কয়েকদিনের ছুটির পর কিছু ভালো মুহূর্ত কাটিয়ে বিষন্ন মনে ঢাকায় ফেরা।
ঈদের পর প্রথম ডিউটি করে ছুটির মুহূর্ত। মনে হচ্ছিলো কোন জেলখানা থেকে বের হচ্ছি। পরিবার -বন্ধুবান্ধব সবাইকে ছেড়ে বেচে থাকাটা খুবই দায়! আর এর নামই চাকরী জীবন!